আমদাদি ও রপ্তানি তথা এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট সার্টিফিকেট করতে হয় কিভাবে, কত ফি দিয়ে?
যারা দেশে এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট অথবা আমদানি ও রপ্তানি ব্যবসা করতে আগ্রহী তাদের জন্য এটি অনেক কাজের একটি পোস্ট এখানে এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট এর সার্টিফিকেট করতে কি লাগে এবং কত ফি দিয়ে করতে হয়? তার সম্পর্কে কিছু মূল্যবান তথ্য দেওয়া হল।
আইআরসি এবং ইআরসি জারি
বর্তমানে একজন আমদানিকারক আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র (আইআরসি) ও রপ্তানিকারক রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র (ইআরসি) এর মাধ্যমে যে কোন আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেকোন পরিমাণ ও মূল্যসীমা নির্বিশেষে আমদানি ও রপ্তানি করতে পারে। এক্ষেত্রে কোন সংস্থা/বিভাগের কোনরূপ অনুমতির প্রয়োজন হয় না। আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির পদ্ধতি সহজ এবং স্বচ্ছ। আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিম্নেবর্ণিত কাগজাদি প্রয়োজনঃ
(১) ট্রেড লাইসেন্স;
(২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
(৩) টিআইএন;
(৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
(৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রা, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উল্লিখিত কাগজ দাখিল করলে তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করা হয়।
আমদানিকারকগণ বার্ষিক মোট আমদানি মূল্যসীমার ভিত্তিতে ৬ (ছয়) টি শ্রেণীতে শ্রেণীভুক্ত এবং আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয় এবং রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয়।
আমদানি ও রপ্তানি সার্টিফিকেট বানাতে আপনার যা যা লাগবে
আপনারা যদি কেউ মনে করেন দেশে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি কিংবা রপ্তানি করবেন কিন্তু কিভাবে আমদানি ও রপ্তানি সার্টিফিকেট বানাতে হয় জানেন না তারা বিস্তারিত জেনে নিন-
আমাদের দেশে আমদানি এবং রপ্তানি এই দুই কাজের জন্য সরকার বিশেষ দুই লাইসেন্স দিয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনি দেশে আমদানি এবং রপ্তানি যোগ্য যেকোনো পণ্য যেকোনো পরিমাণে আনতে বা বাইরে পাঠাতে পারবেন। আর এই লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনেক স্বচ্ছ এবং নিরাপদ। নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো।
আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির জন্য আপনার যা যা লাগবে-
১) ট্রেড লাইসেন্স;
২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
৩) টিআইএন;
৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উপরের সব কাগজ পত্র যদি আপনার করা থাকে তবে তা নিয়ে আপনি তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করিয়ে নিতে পারবেন।
আমদানি রপ্তানি কারকদের জন্য ৬টি ধাপে আমদানি রপ্তানি সীমার উপর ফিস প্রদান করতে হয়ঃ
১) ১ লক্ষ টাকার সমমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee -১,০০০
Renewal Fee – ১,০০০
২) ৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Rgistration Fee – ২,০০০
Renewal Fee – ২,০০০
৩) ১৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ৩,০০০
Renewal Fee – ৩,০০০
৪) ৫০ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee ৬,০০০
Renewal Fee – ৫,০০০
৫) ১ কোটি টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ১০,০০০
Renewal Fee – ৪,০০০
৬) ১ কোটির উপরে পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ১৫,০০০
Renewal Fee – ১০,০০০
সংগ্রহ: ইন্টারনেট।
আইআরসি এবং ইআরসি জারি
বর্তমানে একজন আমদানিকারক আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র (আইআরসি) ও রপ্তানিকারক রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র (ইআরসি) এর মাধ্যমে যে কোন আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেকোন পরিমাণ ও মূল্যসীমা নির্বিশেষে আমদানি ও রপ্তানি করতে পারে। এক্ষেত্রে কোন সংস্থা/বিভাগের কোনরূপ অনুমতির প্রয়োজন হয় না। আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির পদ্ধতি সহজ এবং স্বচ্ছ। আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিম্নেবর্ণিত কাগজাদি প্রয়োজনঃ
(১) ট্রেড লাইসেন্স;
(২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
(৩) টিআইএন;
(৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
(৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রা, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উল্লিখিত কাগজ দাখিল করলে তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করা হয়।
আমদানিকারকগণ বার্ষিক মোট আমদানি মূল্যসীমার ভিত্তিতে ৬ (ছয়) টি শ্রেণীতে শ্রেণীভুক্ত এবং আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয় এবং রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয়।
আমদানি ও রপ্তানি সার্টিফিকেট বানাতে আপনার যা যা লাগবে
আপনারা যদি কেউ মনে করেন দেশে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি কিংবা রপ্তানি করবেন কিন্তু কিভাবে আমদানি ও রপ্তানি সার্টিফিকেট বানাতে হয় জানেন না তারা বিস্তারিত জেনে নিন-
আমাদের দেশে আমদানি এবং রপ্তানি এই দুই কাজের জন্য সরকার বিশেষ দুই লাইসেন্স দিয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনি দেশে আমদানি এবং রপ্তানি যোগ্য যেকোনো পণ্য যেকোনো পরিমাণে আনতে বা বাইরে পাঠাতে পারবেন। আর এই লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনেক স্বচ্ছ এবং নিরাপদ। নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো।
আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির জন্য আপনার যা যা লাগবে-
১) ট্রেড লাইসেন্স;
২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
৩) টিআইএন;
৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উপরের সব কাগজ পত্র যদি আপনার করা থাকে তবে তা নিয়ে আপনি তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করিয়ে নিতে পারবেন।
আমদানি রপ্তানি কারকদের জন্য ৬টি ধাপে আমদানি রপ্তানি সীমার উপর ফিস প্রদান করতে হয়ঃ
১) ১ লক্ষ টাকার সমমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee -১,০০০
Renewal Fee – ১,০০০
২) ৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Rgistration Fee – ২,০০০
Renewal Fee – ২,০০০
৩) ১৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ৩,০০০
Renewal Fee – ৩,০০০
৪) ৫০ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee ৬,০০০
Renewal Fee – ৫,০০০
৫) ১ কোটি টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ১০,০০০
Renewal Fee – ৪,০০০
৬) ১ কোটির উপরে পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration Fee – ১৫,০০০
Renewal Fee – ১০,০০০
সংগ্রহ: ইন্টারনেট।
No comments:
Post a Comment