online হতে টাকা আয় করার Formula
online থেকে টাকা আয় করা নিয়ে কম বেশি মন্তব্য ,,,যেগুলো আমরা প্রায় শুনতে পাই৷ আজো আমরা জানি না আসলে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় কিনা? but একটা কথা বলবো, আমার experience থেকে ,আমি 2015এ অনলাইন income নিয়ে জোরে সোরে লেগে পরি ৷but কয়দিন পর আমি হতাশ হই,ছেরে দিয়ে অন্য কাজে মন দেই,আবার 6month পর আরম্ভ করি ! যে কাজ আমার কাছে কঠিন ছিল তা এখন পানির মত সোজা৷ যাই হোক আমি এখন ভালই আয় করছি৷ but blog টা খুলছি কয়দিন হয় মাত্র৷উদ্দেশ্য একটাই অনলাইন আয় বিষয়ে সবার ভ্রান্ত ধারনা ভেঙে দেওয়া ৷ আর এই site থেকে যে আসলে আয় হয় তা জানানো৷ আমার কিছু বন্ধু যারা এই site থেকে মাসে 40000-50000টাকা আয় করে৷আসলে মনোযোগ ,ধৈর্য,ইংরেজি জ্ঞান ,এই 3টা জিনিস এই site এ আয় এর মূল চাবিকাঠি৷আর কথা না বাড়িয়ে আজ শুধু কিছু Real site যারা সত্যি pay করে তাদের সম্পর্কে আজ বলবো৷ বাকি detail গুলা আপনাদের কে পরবর্তী post এ জানাবো ৷
তবে একটা কথা অবশ্যই আগে paypal অথবা payza তে একটা account খুলে নিন৷ একটা paypal or payza account থাকা হচ্ছে অনলাইন আয়য়ের প্রথম সিঁড়ি৷ তা না হলে আপনি টাকা income করবেন ঠিকি আনতে পারবেন না৷ কারন এই সব সাইট আমাদের দেশের account card গ্রহন করে না৷
যাই হোক এ সম্পর্কে আলোচনা করবো পরে আগে জেনে নিন কোন কোন site গুলাতে আয় 100%real,,,,নিচে এ সম্পর্কে details দিয়েছি দেখে নিন:-
- এর প্রথম ও সহজ ঊপায় হইতেছে MICROWAOKERS:-
আমরা প্রায় সকলেই Microworkers.Com সম্পর্কে জানি । অনলাইন ইনকামের মিনিজব সাইট গুলোর মধ্যে এটি একটি অন্যতম সাইট । আমরা জানি যে মাইক্রোওয়ার্কার্স এ সহজ কাজগুলো (ক্লিক , লাইক, সাইন আপ, ভোট ইত্যাদি) সাধারনত $0.05 থেকে $0.15 মূল্যের পর্যন্ত হয়ে থাকে। এত নতুন ফ্রীলেন্সারদের কাজ শেখার জন্য ঠিক আছে। কিন্তু, পুরাতন ফ্রীলেন্সারদের কি এত কম আয়ে মন ভরে ? তাই, তাদের জন্য রয়েছে কিছুটা জটিল (ইয়াহু আনসার, ফোরাম পোস্ট ইত্যাদি) ও অপেক্ষাকৃত অধিক মূল্যের কাজ। ইয়াহু আনসার এর কাজ সাধারনত $0.27 থেকে $0.30 মূল্যের পর্যন্ত হয়। ফোরাম পোস্টের কাজগুলো সাধারনত $0.30 থেকে $1.50 পর্যন্ত মূল্যের হয়ে থাকে। পরিমানটি দেখে খুশি হলেও পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতার অভাবে অনেক কর্মীই এই কাজ গুলো করতে পারেন না। করলেও Satisfied সাইন পাননা। তবে আমার পরবর্তী পোস্ট এ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে গুলো করতে হয় ।
- YouTube হতে টাকা উপার্জনঃ
ইন্টারনেট বিশ্বের জনপ্রিয় ১০ ওয়েবসাইটের মধ্যে YouTube হচ্ছে একটি। আপনি ইচ্ছে করলেই এখান থেকে কম সময় ব্যয় করে অল্প অভীজ্ঞতা নিয়ে মাসে ভাল মানের টাকা উপার্জন করতে পারেন।এই জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে- প্রথমে বিভিন্ন ভাল মানের ভিডিও YouTube এ আপলোড করতে হবে। এ জন্য আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রকৃতিক দৃশ্যগুলি আপনার ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দী করেও এ কাজটি করতে পারেন। অথবা আপনি যে বিষয় ভালভাবে জানেন সে বিষয়ে বিভিন্ন টেউটোরিয়াল তৈরী করেও কাজটি করতে পারেন।
- blog এর মাধ্যমে ব্লগে আর্টিকেল লিখেঃ
আপনি প্রতিদিন নিত্য নতুন আর্টিকেল লিখতে থাকেন, আপনার বিষয়টি যদি ইউনিক এবং জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর অবশ্যই আপনার blog আসবে। এ ক্ষেত্রে সফলতা পেতে আপনাকে বেশী দিন অপেক্ষা করতে হবে না । আপনি নিজে নিজেই টাকা উপার্জনের পথ সুঘম করে নিতে পারবেন। আয়ের জন্য ব্লগ ব্যবহার করলে শুরুতে আয়ের পরিমান সামান্য। সামান্য কয়েক ডলার ,সময়ের সাথে সাথে এই পরিমান বাড়তে থাকে, একসময় পার্টটাইম আয়কে ছাড়িয়ে যেতে পারে, একসময় নিয়মিত আয়কেও,
কতটা সময় লাগতে পারে ধারনা পেতে পারেন অন্যদের অভিজ্ঞতা থেকে,তবে আমার মতে , দুবছল পর থেকে আয় বাড়তে শুরু করে,পুরোপুরি এর ওপর নির্ভর করতে ৫ বছর থেকে আরো বেশি সময় লাগতে পারে।
একথা মনে রাখা জরুরী, যদি এখন শুরু করেন তাহলে ৫ বছর পর, যদি ১ বছর পর শুরু করেন তাহলে ৬ বছর পর ফল পাবেন।
আপনাকে ৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে এমন কথা নেই। কেউ কেউ দ্রুত যথেষ্ট পরিমান আয় পেতে শুরু করেছেন এমন উদাহরনও কম নেই
মনে রাখবেন , ব্লগ থেকে আয় করতে সময় লাগবে্, ব্লগ থেকে যথেষ্ঠ পরিমান আয় যারা করেন তাদের ৮৫ ভাগ ব্লগিং এর সাথে জড়িত আছে ৪ বছরের বেশি, সময় ধরে অনেকে প্রথম দুবছর উল্লেখ করার মত আয় করেন না , ব্লগ তৈরী করে বসে থেকে আয় হওয়ার উদাহরন নেই। যারা বেশি আয় করেন তারা নিয়মিত ব্লগের পেছনে সময় ব্যয় করেন। যারা ১০ হাজার ডলারের বেশি আয় করেন তারা পুরোপুরি ব্লগের পেছনেই সময় কাটান।
- Freelancing –এর মাধ্যমে
আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ার গড়তে পারেন , ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। আপনার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্মিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন ।
- Adsense থেকে টাকা উপার্জনঃ
গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে আপনার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা দাবি করে যে, এখান থেকে আপনি ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবেন - এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। কিন্তু, আপনাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি, Adsense হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপনের (Advertisement) Program. এটি গুগল কর্তৃপক্ষ সয়ং নিজে পরিচালনা করছে। আপনি যদি আপনার ব্লগটিকে ভাল মানের Platform এ নিয়ে যেতে পারেন এবং আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে Adsense থেকে আপনি হাজার হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এ পদ্ধতীতে আপনার ব্লগে Adsense এর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ক্লিক প্রতি ডলার আয় করতে পারবেন। অনেকে বলে Adsense Approv করাটা অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু আমি বলছি মোটেও কঠিন কাজ নয়। আপনি যদি মানসম্মত ২৫-৩০ টি ইউনিক কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে Adsense Approv হয়ে যাবে। এখান থেকে আপনি দীর্ঘ দিন যাবত টাকা উপার্জন করে যেতে পারবেন।
- EBAY and AMAZON এ আপনার Products বিক্রির মাধ্যমেঃ
এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন আপনি এর থেকে কমিশন পাবেন । এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; আপনি চাইলে একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারন । আপনি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারেন ।কেনা কাটার জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে Ebay and Amazon. এখানে লোকজন তাদের বিভিন্ন ধরনের Products বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। আপনার পন্যটি যদি ক্রেতার কাছে ভাল মনে হয় তাহলে পন্যটি কেনার জন্য ক্রেতারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনি যদি আপনার Products বিক্রি করে একজন ভাল মানের বিক্রেতা হতে পারেন, তাহলে এখান থেকে কমদামে বিভিন্ন জিনিস ক্রয় করে ভাল দামে বিক্রয় করে লাভবান হতে পারেন। তবে এই সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে আগে একজন ভাল মানের বিক্রেতা হিসেবে প্রমান করতে হবে
- PTC এর মাধ্যমে আয় ।
- PTC এর মানে হলো Paid To Click অর্থাৎ ক্লিক করলেই টাকা দেয়া হয়, পৃথিবীতে যে সমস্ত বিজ্ঞাপনী কোম্পানী রয়েছে এরা তাদের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের একটি বোনাস দর্শকদের জন্য মনোনীত করে রেখেছে যাতে সবাই বিজ্ঞাপন দেখতে মনোযোগী হয়।যদি কেউ একজন একটি বিজ্ঞাপন দেখে তাহলে কোম্পানী ঐ বিজ্ঞাপন দেখার বোনাস স্বরূপ কিছু ডলার প্রদান করে থাকে, এই ডলার কিভাবে দেয় তা শুনলে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন এতে কোন সন্দেহ নাই,কারণ ১০০ পেনি= ১ সেন্ট, আর ১০০ সেন্ট= ১ ডলার, আর এই বিজ্ঞাপন কোম্পানীগুলো আপনাকে, CENT দেবে ডলার নয়, যেমন Neobux প্রতিদিন প্রাথমিক মেম্বারদেরকে ২৬ CENT থেকে CENT পর্যন্ত তাদের একাউন্টে পাঠাবে,মেম্বারশীপ অনুযায়ী এই CENT ২০০ থেকে ৩০০ পর্যন্ত হতে পারে যা সবার জন্যই ফ্রি, পিটিসি (paid to click) সাইটগুলোতে ক্লিক করার মাধ্যমেই মূলত আয় করা হয় . পৃথিবীতে প্রায় ১ হাজারেরও বেশি পিটিসি সাইট আছে যার অধিকাংশই ভূয়া এবং নতুন, অনেক সাইটই আছে যারা কিছুদিন রান করার পর উধাও হয়ে যায়, তাই পিটিসি সাইটগুলোতে কাজ আরম্ভ করার পূর্বে অবশ্যই এই সাইটগুলো সম্পর্কে ভালোভাবেই জানতে হবে,কেবলমাত্র ভালো ও লিগ্যাল সাইটগুলোতে কাজ করতে হবে । অন্যথায় আফসোস ।
এসব এর বিস্তারিত আলোচনা ,পরবর্তী POST এ করবো, কোন QUESTION থাকলে COMMENT BOX এ জানাবেন ,
THANKS TO ALL OF YOU,,
Website gulor link gulo to dilen na
ReplyDeleteapni ki newbox or or adsense or ebay or microwarker er talk korsen assa link gula na dewar karon holo .....just test post silo tai..apnar question er jonno mone porlo thanks ..now dissi link...
ReplyDelete